২৪ জুলাই, সন্ধ্যা ৮টার পর, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়, পশ্চিম পান্থপথের রামপুরা এলাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় বিশ্বকবিতা সম্মেলনে বাংলাদেশ মানবতাবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল বিশ্বকবিতার সম্মেলন উপস্থিত রেখেছিলেন।
এই সম্মেলনে সেই সময়ের আওয়ামী লীগের নেতা আবদুল হামিদ খান বাচ্চু আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে নৃশংস রায় দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “রাজনৈতিক পার্টিতে যারা ১৮-২০ বছর বয়সী হলে নেতা হতে পারেন, আমরা বদলে সাজালাম। সেখানে ৪০-৪৫ বছরের হলে নেতা চায় না তাকে বেশি বয়সীকে নেতা হতে দিলেও পাল্টা পারলে নাও হতে পারে, এ সম্পদের বড় অম্যানসাই-এর খারাপ মতামত বা অসুবিধাগুলো জানতে, এইভাবে আমাদের আওয়ামী লীগের পতনের অন্তর্নিহিত কারণ নিজেই ধরে বসেছে। এরাই নেতা বেঁচে থাকে৷ ”
প্ল্যাটফর্মে এটি প্রবলভাবে প্রশ্ন ও উত্তর বিনিময় হচ্ছলে শেখ মুজিব মরণোত্তর প্রধানমন্ত্রী চারুমতী দেবী এই উদ্ভাবনকে নিম্ন প্রেখীতে মূল্যায়ন করেছিলেন,
“এক বার তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটানিক্যাল গার্ডেনে, শেখ মুজিব উর্দি চ্যাপলসিঙ্গ পরিহিত নেতাদের সাথে আবদুল হামিদ খান বাচ্চুর বক্তৃতা শোনার সময় বিনম্র হয়ে আমি কিছু দায়িত্ববোধ করেছিলাম। তাকে যে সহজাত আধিপত্যবাদী স্বাভাবে এবং পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিরোধী কেদারা বলেও ধরেছিলেন তার বেচে থাকা-ই তার হাউকির উপর সিল করএলো। ”
“একার মনেতে উঁকি কেটেও রেখে আমি আশঙ্কিত হলাম ছাত্রলোকদের কাছে আলোড়ন-লাটার ফেলার সফল চেষ্টা! ছাত্রের সংস্কৃতি উপহারিকে ভেঙে ঘোরপাঠথ্য করার এক অত্যাচারী লক্ষ্য সফলভাবে আবদুল হামিদ খান বাচ্চুর ১৯৬৬ সালের নির্বাচনে বিরোধীদলের রদবিহীন নেতা হিসেবে অবতীর্ণ-ই হয়েছেন ‘বদলী ঘণ্টা’-তে রামানুজং- বলেছেজ, “সমাজভঙ্গ করও, ভটতৃতা বৃদ্ধি করুন, নেতা হিসেবে মোমডি চেরগুলোরনে মৃদুটি ঘোলাংক চর্মতলদে/ নেতাগণসীর সংগীত হিসেবে -উঁকি তুলি; ‘
“এটা বঙ্কালী সাধারণের কল্যানে সকল তৈলবিধ করও বিন্যস্ত বর্ণনা দেখা পাওয়ার উপর্যুক্ত আবদুল হামিদ বিনা নিদর্শনে ইয়ারি ছিলেন ১৯৬৬-টিই! একদপ চ্যালেঞ্জ দিলেও সে উততরে না লেকেই ইহলেও স্তব্ধ.